সব সময় বিপ্লবের কথা না ব’লে যদি মাঝে মাঝে প্রেমের কথা বলি— . আমাকে ক্ষমা করবেন, কমরেডস। সব সময় ইস্তেহার না লিখে যদি মাঝে মাঝে কবিতা লিখতে
Continue readingCategory: অমিতাভ দাশগুপ্ত
অমিতাভ দাশগুপ্ত একজন বাঙালি কবি। তিনি অবিভক্ত বাংলার ফরিদপুরে জন্মগ্রহণ করেন ১৯৩৫ সালের ২৫ ডিসেম্বর। এই কবি ১৯৯৯ সালে তার আমার নীরবতা আমার ভাষা কাব্যগ্রন্থের জন্য পশ্চিমবঙ্গের রবীন্দ্র পুরস্কার প্রাপ্ত হন। তিনি নভেম্বর ২০০৭-এ মারা যান।
প্রকাশিত গ্রন্থ
- ছিল উদাসীন পর্যটন (কবিতা)
- ও উজ্জ্বল ফোয়ারার আনন্দ (কবিতা)
- এত যে পাতাল খুঁড়ছি (কবিতা)
- এসো রাত্রি, এসো হোম (কবিতা)
- একশো প্রেমের কবিতা (কাব্যসংকলন)
- আমার নীরবতা আমার ভাষা (কাব্যসংকলন)
- অমিতাভ দাশগুপ্ত শ্রেষ্ঠ কবিতা (কাব্যসংকলন)
- ছিন্নপত্র নয়, ছেঁড়াপাতা (কবিতা)
- লোরকার শ্রেষ্ঠ কবিতা (অনুবাদ কবিতা)
সেখানে তাঁর যাওয়া হয়ে ওঠে নি। ১৯৮৯ সালে ইন্দো-সোভিয়েত কবি সম্মেলনে ভারতের
প্রতিনিধি হিসেবে যোগদান করেছিলেন। ১৯৯২ সালে যোগ দেন সার্ক (সাউথ এশিয়ান এসোসিয়েশন ফর
রিজিওনাল কোঅপারেশন) কবি সম্মেলনে ভারতের প্রতিনিধি হয়ে। ১৫ই অগাস্ট ১৯৯৪ তে বাবরী মসজিদ
ধ্বংসের বিরুদ্ধে অযোদ্ধায় গিয়ে কবি তাঁর কবিতা পাঠ করে এসেছিলেন। “আমার নীরবতা আমার ভাষা”
কাব্যগ্রন্থের জন্য ১৯৯৯ সালে পেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের রবীন্দ্র পুরস্কার।
বিভিন্ন সময়ে এই কবি বিবিধ সম্মান ও পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। আকাশবাণীর সুবর্ণ জয়ন্তীর
আমার নীরবতা আমার ভাষা – অমিতাভ দাশগুপ্ত
আমার হাতে কোনও শাবল ছিল না, বাটালিও নয়, তবু, এতদিন তিলে তিলে গড়ে তোলা দুর্গ এক দুপুরের বৃষ্টিতে কীভাবে ধুয়ে গেল! আর ওই বিশাল পাথুরে অবরোধ-ই যে আড়াল করে রেখেছিল হার্মাদের মত এক খ্যাপা নদী,
Continue reading